ইপিআই কার্যক্রমে এ সফলতা
২০২৪ এ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা ইপিআই ভ্যাকসিনে বিসিজি ক্রুড কভারেজ ৯২.৬ শতাংশ ।
এইচপিভি ভ্যাকসিনে সফলতা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত এইচপিভি ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন এ ৯৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জনের হার ১০২ শতাংশ ।
যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণঃ
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি এর আওতায় সকল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে জনসাধারণের মাঝে যক্ষ্মা সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করার সাথে সাথে আশঙ্কাযুক্ত রুগীদের যক্ষ্মা ক্লিনিকে দ্রুত রেফার করা হচ্ছে ।
কিশোর-কিশোরীদের সুস্বাস্থ্য:
সকল ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রসমুহে কিশোর - কিশোরীদের জন্য কৈশোর বান্ধব স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে।
কমিউনিটি ক্লিনিক এর বর্তমান অবস্থা: বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মোট ৩৭ টি কমিটি ক্লিনিক চালু আছে।
সহজলভ্য হয়েছে ওষুধের প্রাপ্যতা: প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে সর্বমোট ২৭ ধরনের বিভিন্ন ওষুধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে। যার ফলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পাচেছ।
অনলাইন রিপোর্টিং ও ই-হেলথ: এ প্রোগ্রামের আওতায় প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে ইন্টারনেট সংযোগসহ সিএইচসিপিদের মাঝে একটি করে ল্যাপটপ ও অন্যান্য মাঠকর্মীদের কে ইন্টারনেট সংযোগসহ একটি করে ট্যাব প্রদান করা হয়েছে। যার মাধ্যমে অনলাইন রিপোর্টিং সিস্টেম চালু করা সম্ভব হয়েছে।
কমিউনিটি ক্লিনিক - মানুষের আস্থা: ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৩৭ টি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে কোটির অধিক গ্রামীণ জনগণকে সেবা প্রদান করা হয়েছে। জরুরি ও জটিল রুগীকে উন্নত সেবা ব্যবস্থাপনার জন্য উচ্চতর পর্যায়ে রেফার করা হয়ে থাকে।
প্রান্তিক পর্যায়ে নরমাল ডেলিভারি: কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত মহিলা সিএইচসিপিদের ছয় মাসব্যাপী সিএসবিএ (কমিউনিটি স্কিলড বার্থ এ্যাটেনডেন্ট) প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে যার মাধ্যমে এ পর্যন্ত সহস্রাধিক নরমাল ডেলিভারি করানো হয়েছে।
করোনা ভ্যাকসিনেশনে সফলতা: ২০২৩ এর জুন পর্যন্ত উপজেলার মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশকে প্রথম ডোজ, ৮৮ শতাংশকে দ্বিতীয় রোজ এবং ৭০ শতাংশকে তৃতীয় ডোজ ভ্যাকসিন এর আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস